ওমরাহ ও মিশর প্যাকেজ

0 (0 Reviews)
মিশর,মক্কা,মদীনা
From: 0
0
(0 review)
Inquiry
Duration

Tour Type

Daily Tour

Group Size

4 people

Languages

___

About this tour

যদি এই হলিডে ট্রিপে আপনার ইচ্ছা থাকে পবিত্র ওমরাহ পালন একই সাথে ওমরাহ পালন শেষে ঘুরে আসতে পারেন মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম জনপ্রিয় গন্তব্য মিশরে আপনার এই পরিকল্পনাকে বাস্তবে রূপান্তর করার জন্য আমরা আছি আপনার পাশে।

প্যাকেজটি সরাসরি বুকিং করতে নিচের দেওয়া বাটনে ক্লিক করুন।

বুকিং করতে চাই 

 

Highlights

  • ১ম ধাপ: আমাদের ফরম পূরণের মাধ্যমে বা ফোন কল এর মাধ্যমে আপনার প্যাকেজটি বুকিং করতে হবে সর্বপ্রথম।
  • ২য় ধাপ: আপনার জিজ্ঞাসা ফরমটি পাওয়া মাত্র আমরা আপনার সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে পুরো প্যাকেজ সেবাটি আপনার সুবিধা অসুবিধা নিয়ে কোন ধরণের হোটেলে থাকতে চান,কোন বিমানে যেতে চান তা নিয়ে আলোচনা করবো।
  • ৩য় ধাপ: আপনি কি ধরণের সেবা পাবেন তার একটি নমুনা চিত্র আপনাকে ভিডিও মিটিং এর মাধ্যমে সরাসরি দেখাবো।
  • ৪থ ধাপ: আলোচনা শেষে আপনি যদি আমাদের প্যাকেজ সেবাটি নিতে চান তাহলে প্যাকেজটি ৫০% বুকিং ফ্রী দিয়ে বুকিং নিশ্চিত করতে হবে.
  • ৫ম ধাপ : বুকিং নিশ্চিত করার পর আমরা আপনার ভিসা প্রসেসিং এর প্রক্রিয়া শুরু করবো এবং সকল পদ্দক্ষেপ শেষে ভিসাটি নিশ্চিত করবো।
  • ৬ষ্ঠ ধাপ: ভিসা নিশ্চিত হওয়ার পর আপনার প্যাকেজর বকেয়া টাকা পরিশোধ করতে হবে এয়ার টিকেট,হোটেল,এয়ারপোর্ট ট্রান্সফার সেবা নিশ্চিত করতে হবে।
  • ৭ম ধাপ: সর্বশেষ সকল ফর্মালিটিজ শেষে আপনি ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকে সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে আপনার স্বপ্নের ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবেন।

Included/Excluded

  • নির্ভুলভাবে মিশর ট্যুরিস্ট ভিসা ও ওমরাহ ভিসা প্রসেসিং করে দিবো.
  • আমরা আপনাকে ঢাকা থেকে জেদ্দা এবং মদীনা থেকে মিশর এয়ার টিকেট বুকিং করে দিবো.
  • মক্কা,মদীনা ও কায়রোতে হোটেল বুকিং করে দিবো.
  • এয়ারপোর্ট থেকে হোটেল ট্রান্সফারের ব্যবস্থা করে দিবো.
  • সুবিধার জন্য একটি ট্যুর ই-গাইড বুক প্রদান করবো সম্পূর্ণ ফ্রীতে.
  • ট্যুর গাইড এই প্যাকেজর অন্তর্ভুক্ত নয়.
  • ব্যক্তিগত খরচ অন্তর্ভুক্ত নয়.

Itinerary

  • ঢাকা থেকে জেদ্দার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করুন জেদ্দা পৌঁছে এয়ারপোর্ট থেকে হোটেলে স্থানান্তর হবেন এবং চেক-ইন সম্পূর্ণ করে একটু ফ্রেশ হয়ে চলে যাবেন হারাম শরীফে পবিত্র ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে।
  • ওমরাহ পালন শেষে হোটেলে ফিরে আসুন খাবার খাওয়া পর্ব শেষ করে হোটেল পর্যাপ্ত পরিমান বিশ্রাম নিন যেহেতু ওমরাহ পালনের পর একজন হাজী অনেক বেশি ক্লান্ত থাকে তাই তখন তার তার দরকার পর্যাপ্ত পরিমান বিশ্রাম।

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন হারাম শরীফে গিয়ে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন।
  • বিশ্রাম শেষে যোহরের জন্য নিজেকে পাক পবিত্র করে নামাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন। নামাজ শেষে দুপুরের খাবার সম্পূর্ণ করুন
  • হোটেলে একটু বিশ্রাম নিন অথবা কোরআন-শরীফ পড়ুন।
  • আসরের সময় হলে নামাজ পড়তে বেরিয়ে পড়ুন হারাম শরীফের উদ্দেশ্যে, নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • কিছুক্ষনের মধ্যে মাগিরবের নামাজ শেষ করে মক্কা টাওয়ারে কিছুক্ষনের জন্যে সময় অতিবাহিত করতে পারেন সন্ধ্যার নাস্তা করে নিতে পারেন সেখান থেকে।
  • নাস্তা শেষে পাক পবিত্র হয়ে আবার এশার নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদে চলে গেলেন নামাজ শেষে একটু ইবাদাত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • তারপর রাতের খাবার শেষ করে হোটেল রাত্রী যাপন করুন।

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন হারাম শরীফে গিয়ে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন।
  • মদীনায় নবীজীর রওজা মুবারাক এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করুন।
  • মদীনা পৌঁছে দুপুরের খাবার শেষ করে একটু বিশ্রাম নিয়ে আসরের নামাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন।
  • নামাজ শেষে নবীজীর রওজায় নবীজীকে সালাম জানিয়ে মসজিদে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • মাগরিবের নামাজ শেষ করে সন্ধ্যায় হালকা পাতলা কিছু নাস্তা করে নিলেন।
  • নাস্তা শেষে পাক পবিত্র হয়ে আবার এশার নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদে চলে গেলেন নামাজ শেষে একটু ইবাদাত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • তারপর রাতের খাবার শেষ করে হোটেল রাত্রী যাপন করুন।

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন মসজিদ এ নবাবীতে গিয়ে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন এরপর সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন।
  • বিশ্রাম শেষে যোহরের জন্য নিজেকে পাক পবিত্র করে নামাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন নামাজ শেষে দুপুরের খাবার সম্পূর্ণ করুন।
  • হোটেলে একটু বিশ্রাম নিন অথবা কোরআন-শরীফ পড়ুন।
  • আসরের সময় হলে নামাজ পড়তে বেরিয়ে পড়ুন মসজিদ এ নবাবীর উদ্দেশ্যে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • কিছুক্ষনের মধ্যে মাগিরবের নামাজ শেষ করে আসে পাশের মার্কেট গুলোতে কিছুক্ষনের জন্যে সময় অতিবাহিত করতে পারেন সন্ধ্যার নাস্তা করে নিতে পারেন সেখান থেকে।
  • একটু পরে এশার নামাজের সময় হলে চলে যান মসজিদ এ নবাবীতে নামাজের উদ্দেশ্যে নামাজ শেষে রাতের খাবার শেষ করে হোটেলে রাত্রি যাপন করুন।

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন মসজিদ এ নবাবীতে গিয়ে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন এরপর সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন.
  •  কিছুক্ষন পরে ঐতিহাসিক ইসলামিক জায়গাগুলো পরিদর্শনের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন পরিদর্শন শেষে হোটেলে ফিরে আসুন।
  •  যোহরের জন্য নিজেকে পাক পবিত্র করে নামাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন নামাজ শেষে দুপুরের খাবার সম্পূর্ণ করুন।
  •  খাবার শেষ করে হোটেলে একটু বিশ্রাম নিন অথবা কোরআন-শরীফ পড়ুন।
  •  আসরের সময় হলে নামাজ পড়তে বেরিয়ে পড়ুন মসজিদ এ নবাবীর উদ্দেশ্যে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  •  কিছুক্ষনের মধ্যে মাগিরবের নামাজ শেষ করে রিয়াজুল-জান্নাহ তে যাবেন সেখানে নামাজ শেষ করে আসে পাশের মার্কেট গুলোতে কিছুক্ষনের জন্যে সময় অতিবাহিত করতে পারেন সন্ধ্যার নাস্তা করে নিতে পারেন
  •  সেখান থেকে একটু পরে এশার নামাজের সময় হলে চলে যান মসজিদ এ নবাবীতে নামাজের উদ্দেশ্যে নামাজ শেষে রাতের খাবার শেষ করে হোটেলে রাত্রি যাপন করুন।

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন মসজিদ এ নবাবীতে গিয়ে নামাজ শেষে নামাজ শেষে নবীজির রওজায় বিদায়ই সালাম জানান সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন।
  • মিসর এর উদ্দেশ্যে মদীনা এয়ারপোর্টের দিকে যাত্রা শুরু করুন।
  • এয়ারপোর্টে পৌঁছে সকল ফর্মালিটিজ শেষে মদীনা থেকে কায়রোর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করুন।
  • কায়রোতে পৌঁছে এয়ারপোর্ট থেকে হোটেলে স্থানান্তর হোন এবং চেক-ইন সম্পূর্ণ করুন।
  • হোটেলে রাত্রি যাপন করুন ও রাতের খাবার সম্পূর্ণ করুন চাইলে হোটেল এর আসে পাশে ঘুরোঘুরি করতে পারেন গুগল ম্যাপ এর সাহায্য নিয়ে।

  • সকালে হোটেলে ব্রেক-ফাস্ট সম্পূর্ণ করে বেরিয়ে পড়ুন কায়রোর সবথেকে বিখ্যাত মার্কেটে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যেটি হল খান আল খলিলি মার্কেট।
  • খান আল খলিলি মিশরের কায়রো শহরের প্রাচীনতম বাজার এবং এটি মিশর এবং সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে বিখ্যাত বাজার।
  • এই বাজারটি ভ্রমণ শেষে আপনি আশেপাশে আপনার পছন্দের খাবার নির্বাচন করে করে দুপুরের খাবারটি সম্পূর্ণ করে নিতে পারেন।
  • এরপরে কিছুক্ষন বিশ্রাম নিয়ে আপনি আলাবাস্টার মসজিদ পরিদর্শন করতে পারেন, যাকে মোহাম্মদ আলী মসজিদও বলা হয়।
  • এখান থেকেই আপনি কায়রোর এক অতুলনীয় দৃশ্য দেখতে পাবেন। এটি মিশরের রাজধানী কায়রো সিটাডেলের সর্বোচ্চ অংশে অবস্থিত একটি মসজিদ।
  • এটি ১৮৩০ থেকে ১৮৪৮ সালের মধ্যে অটোমান গভর্নর মোহাম্মদ আলীর নির্দেশে নির্মিত হয়েছিল।
  • সারাদিন ঘুরাঘুরি শেষে হোটেলে ফিরে আসবেন হোটেলে একটু বিশ্রাম নিয়ে রাতের ডিনারটি সম্পূর্ণ করবেন এরপর হোটেলে ফিরে এসে রাত্রি যাপন করবেন।

  • সকালে হোটেলে ব্রেক-ফাস্ট সম্পূর্ণ করে বেরিয়ে পড়ুন পিরামিডের মহিমা পর্যবেক্ষণ করতে এবং স্ফিংক্স কোর্স করতে গিজার দিকে।
  • আপনি গিজায় অবস্থিত পিরামিডগুলির চমৎকার কারুকার্যের সাথে কিছু ছবি তুলে নিতে পারেন।
  • এটিকে প্রাচীন মিশরের বৃহত্তম নেক্রোপলিস বলা হয়ে থাকে। মিশরের গিজার নেক্রোপলিস প্রাচীন মিশরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় পর্যটন স্পটগুলির মধ্যে একটি।
  • এই স্পটগুলি ভ্রমণ শেষে আপনি আশেপাশে আপনার পছন্দের খাবার নির্বাচন করে করে দুপুরের খাবারটি সম্পূর্ণ করে নিতে পারেন।
  • এরপর কিছুক্ষন বিশ্রাম নিয়ে আপনি সোলার বোট মিউজিয়াম ঘুরে দেখতে পারেন।
  • তারপরে আপনি একটি ক্যাব নিয়ে মেমফিস এবং তারপরে সাক্কারা যেতে পারেন,যেখানে আপনি জোসারের পিরামিড দেখতে পারবেন।
  • সারাদিন ঘুরাঘুরি শেষে হোটেলে ফিরে আসবেন হোটেলে একটু বিশ্রাম নিয়ে রাতের ডিনারটি সম্পূর্ণ করবেন এরপর হোটেলে ফিরে এসে রাত্রি যাপন করবেন।

  • সকালে হোটেল থেকে ব্রেক-ফাস্ট শেষ করে আসওয়ান এবং নেফারতারির মন্দির এবং ফিলাই মন্দিরের দর্শন উপভোগর উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়বেন।
  • আগা খানের সমাধি হল আসওয়ানের অন্যতম বিখ্যাত আকর্ষণ, এবং এটি সেন্ট সাইমন নামক একটি পাহাড়ের উপর নির্মিত এই ভবনটি, যেটি ইসমাইলিজমের আধ্যাত্মিক নেতা শাহ আগা খানের শেষ বিশ্রামস্থল হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিল।
  • আপনার যদি পর্যাপ্ত সময় থাকে তবে আপনি হাই ড্যামে থামতে পারেন।
  • সারাদিন ঘুরাঘুরি শেষে হোটেলে ফিরে আসবেন হোটেলে একটু বিশ্রাম নিয়ে রাতের ডিনারটি সম্পূর্ণ করবেন এরপর হোটেলে ফিরে এসে রাত্রি যাপন করবেন।

 

 

  • সকালে হোটেল থেকে ব্রেক-ফাস্ট শেষ করে সুলতান হাসানের মাদ্রাসা মসজিদ পরিদর্শনের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন।
  • সুলতান হাসানের মাদ্রাসা মসজিদ কায়রোর ঐতিহাসিক কেন্দ্রে অবস্থিত।
  • আরেকটি জায়গা যা আপনি দেখতে পারেন তা হল কায়রো টাওয়ার, মিশর কায়রো শহরে একটি আধুনিক ভবন উদ্দেশ্য হল টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ করা।
  • এটির উচ্চতা ১৮০ মিটার গিজার গ্রেট পিরামিড থেকে ৪৩ মিটার বেশি, এই উচ্চতাটি উত্তর আফ্রিকার সবচেয়ে লম্বা কাঠামো বলে ধারণা করা হয়।
  • এটি দেশের রাজধানী শহরের কেন্দ্রস্থলে নীল নদের তীরে গেজিরা দ্বীপের জামালেক জেলায় অবস্থিত। উচ্চতা এবং নকশার কারণে এটি দূর থেকে সহজেই দেখা যায়।
  • সুতরাং এটি একটি ল্যান্ডমার্ক ধরা যায়.সারাদিন ঘুরাঘুরি শেষে হোটেলে ফিরে আসবেন হোটেলে একটু বিশ্রাম নিয়ে রাতের ডিনারটি সম্পূর্ণ করবেন এরপর হোটেলে ফিরে এসে রাত্রি যাপন করবেন।

সকালে উঠে ব্রেক-ফাস্ট শেষ করে হোটেল থেকে চেক আউট করুন এবং হোটেল থেকে এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করুন সকল ফর্মালিটিজ শেষে এয়ার ফ্লাইটের মাধ্যমে দেশে ফেরার যাত্রা শুরু করুন।

Frequently asked questions

সেই ক্ষেত্রে উপরোক্ত ব্যক্তি সমূহের সাথে আপনি মাহরাম হিসাবে যেতে পারবেন পুত্র,স্বামী,ভাইয়ের ছেলে,বোনের ছেলে,পিতার ভাই,মায়ের ভাই,পিতা,ভাই ,দুলাভাই.

ইহরাম পরা অবস্থায় দুই রাকাত নামায পড়া সুন্নত। জাবির (রাঃ) বর্ণনা করেন যে, নবী করীম (সঃ) যখন ইহরাম বাঁধতেন তখন দুই রাকাত নামাজ পড়তেন। প্রথম রাকাতে সূরা কাফিরুন এবং দ্বিতীয় রাকাতে সূরা ইখলাস পড়তে হবে।

শরীয়া মতে, তাওয়াফের সময় হাজীদের জন্য চপ্পল পরা জায়েজ। যাইহোক, পুরুষ হাজীগণ এমন জুতা পরতে পারবেন না যা সম্পূর্ণরূপে বা বেশিরভাগই তাদের পা ঢেকে রাখে। নারীরা হজ বা ওমরার সময় জুতা পরতে পারেন, কারণ তাদের পা ঢেকে রাখা তাদের হিজাবের অংশ।

ঋতু অনুযায়ী যেহেতু সৌদিআরবে ও মিশরে গরম থাকে বেশিরভাগ সময়ে আপনাকে গরমকে মাথায় রেখে লাগেজ প্যাক করতে হবে হালকা জাতীয় কাপড় বা দ্রুত শুকিয়ে যায় এমন কাপড় নিতে হবে আপনার সুবিধার জন্য আমরা একটা তালিকা নিচে দিয়ে দিচ্ছি লাগেজ প্যাক করার সময় এই জিনিস গুলি মাথায় রেখে প্যাক করার চেষ্টা করবেন ব্যাগসমূহের তালিকা: ব্যাকপ্যাক বহন করুন (২৫কেজি ওজন সমতুল্য) ডে-ব্যাগ (আপনার প্রতিদিন ভ্রমণের সময় পানির বোতল,ক্যামেরা,মানিব্যাগ,মোবাইল চার্জ দেওয়ার জন্য পাওয়ার ব্যাঙ্ক বহন করার জন্য ডে-ব্যাগ লাগবে) ফ্যানি প্যাক (কিছু জিনিস নিরাপদ এবং কাছাকাছি রাখতে যেমন পাসপোর্ট,হোটেলের চাবি এই ব্যাগটি বহন করুন কোমরের সাথে. পোশাকের তালিকা : ৫-৬ টি-শার্ট বা পাতলা গেঞ্জি/মহিলাদের জন্য ২ জোড়া আবায়া,২ জোড়া হিজাব,২ জোড়া নিকাব,৫ জোড়া মুজা, পর্যাপ্ত পরিমান আন্ডারগার্মেন্স (গরম দিনের জন্য) ৩ থেকে ৪টি লম্বা হাতা "ড্রেস" বা বোতাম আপ শার্ট (হোটেলে অত্যধিক এসির ঠান্ডা সহ ফ্লাইটের জন্য দরকার) জোড়া ভ্রমণ প্যান্ট (জিপার করা পকেট থাকবে যেখানে আপনি মানি ব্যাগ,হোটেলের রুমের চাবি নিরাপদে রাখতে পারেন ) ৪ জোড়া পাঞ্জাবি বড় পকেট আছে এমন ২ জোড়া লুঙ্গি বা ট্রাউজার যেটাতে আপনি স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন ২টি মাথার ভালো টুপি ৫ জোড়া মোজা (পাতলা টাইপের মোজা নিবেন যেহেতু আবহাওয়া গরম থাকে বেশির ব্যাগ সময়ে) ১ জোড়া স্যান্ডেল নামাজের জন্য : নামাজের মসলা কুরআন শরীফ (ছোট সাইজের ) তসবি ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি নিয়ন্ত্রণের জন্যে : সুগন্ধিহীন ভেজা টিস্যু গন্ধবিহীন হ্যান্ড স্যানিটাইজার গন্ধবিহীন টিস্যু পেপার ছোট তোয়ালে ওষুধ এবং প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য: নির্ধারিত ওষুধ যা আপনার ডাক্তার দ্বারা অনুমোদিত প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য (নাপা,স্যালাইন,ইমোটিল) কিট হিসাবে (ব্যান্ড-এইডস, এন্টিসেপটিক ক্রিম, ব্যথানাশক ওষুধ ) আর্থিক নিরাপত্তার জন্য : টাকার থলি বা গলার মানিব্যাগ নগদ (সৌদি রিয়াল) পাসপোর্ট ভিসা গুরুত্বপূর্ণ নথির ফটোকপি সংরক্ষণের জন্যে ইলেকট্রনিক্স: মোবাইল ফোন এবং চার্জার ভ্রমণ অ্যাডাপ্টার (যদি প্রয়োজন হয়) পাওয়ার ব্যাংক অনন্যা প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি : সানগ্লাস ছাতা বা রেইনকোট (ঋতুর উপর নির্ভর করে) স্ন্যাকস (দীর্ঘ হাঁটার সময় শক্তির জন্য) পানির বোতল বা ফ্লাক্স প্লাস্টিকের ব্যাগ (নোংরা কাপড় বা ভেজা জিনিসপত্র সংরক্ষণের জন্য)

সাধারণ মিশরীয় খাবার অনেকটা মধ্যপ্রাচ্যের খাবারের মতোই নীচে মিশরীয় জনপ্রিয় খাবারের একটি তালিকা রয়েছে যা আপনার ভ্রমণে আপনি এই খাবারগুলির স্বাদ নিয়ে দেখতে পারেন:

  1. Fresh hot flatbread (street food on every corner)

  2. Fattah

  3. Tahini Salad (every restaurant has its own version and tastes different everywhere)

  4. Mahshi

  5. Om Ali (Nubian Restaurant Hurghada Marina)

  6. Shawarma

  7. Falafel

  8. Baba Ganoush

  9. Egyptian Seafood

  10. Tagine of any kind (Nubian Restaurant Hurghada Marina)

  11. Basbousa (Cake dessert)

  12. Homemade kofta

বছরের যেকোনো সময় পর্যটকরা মিশরে যেতে পারেন। মিশর ভ্রমণের সর্বোত্তম সময় হল শীতকালে অক্টোবর থেকে এপ্রিল, যখন তাপমাত্রা কম থাকে। পর্যটকদের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় সময় ডিসেম্বর এবং জানুয়ারি। বছরের এই সময় মিশরে পর্যটন বিকশিত হয় তাই আগে থেকেই পরিকল্পনা করুন।

আপনি বাংলাদেশ থেকে ক্রেডিট কার্ড এনডোর্সমেন্ট করিয়ে নিয়ে গেলে আপনি আপনার কেনাকাটার জন্য কার্ড এবং সকল পর্যটন এলাকায় হোটেল গুলোতে বা রেস্তোরাঁর বিল নিষ্পত্তি করতে ব্যবহার করতে পারবেন সহজেই। শুধুমাত্র প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকায় আপনাকে নগদ অর্থ বহন করতে হবে.

মিশর পরিবারের জন্য হলিডে ট্রিপ হতে পারে একটি দুর্দান্ত গন্তব্য।আপনি এবং আপনার পরিবার মিশরের প্রাণ নীলনদের অপরূপ সৌন্দর্য,বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত কিছু প্রাচীন আশ্চর্যের সৌন্দর্য উপভোগের ও মরুভূমিতে তাবু নিয়ে ক্যাম্পিং ও মরুর বুকে উটের পিঠে চড়ার অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পাবেন।

Tour's Location

মিশর,মক্কা,মদীনা

Reviews

0/5
Not Rated
(0 Reviews)
Excellent
0
Very Good
0
Average
0
Poor
0
Terrible
0
0 reviews on this Tour - Showing 1 to 0

Write a review

From: 0
0 (0 Reviews)

    Owner

    lamarastravels.com

    Member Since 2024

    Information Contact

    Email

    contact@lamarastravels.com

    Website

    lamarastravels.com

    Phone

    01759215525

    error: Content is protected !!
    Open chat
    💬 Need help?
    Hello 👋
    Can we help you?