from 125,000
Inquiry

ইকোনমি ওমরাহ প্যাকেজ

Not Rated
Duration

১৪ দিন

Cancellation

No Cancellation

Group Size

1 people

Languages

___

আপনি কি সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্মত একটি ইকোনমিক ওমরাহ প্যাকেজ খুঁজছেন?

আমরা মুসলিম ভাই ও বোনদের সামর্থ্যের কথা চিন্তা করে আপনার চাহিদা ও সামর্থ অনুযায়ী ওমরাহ প্যাকেজ তৈরী করে থাকি। আমরা সর্বদা চেষ্টা করি আপনাদের কষ্টের টাকায় শ্রেষ্ঠ সেবাটি প্রদান করতে। যে সমস্ত মুসলিম ভাই ও বোনরা স্বপরিবারে ওমরাহ যাওয়ার নিয়ত করেছেন তাদেরকে আমরা জানাই স্বাগতম আপনার এমন একটি মহান পরিকল্পনার জন্য।

চলুন এক নজরে দেখে নেই ওমরাতে যাওয়ার পূর্বে আপনার কোন বিষয়গুলো খুবই গুরুত্ব সহকারে নেওয়া উচিত ও আমরা আপনাকে কিভাবে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো সঠিক ভাবে পালনে সহযোগিতা করবো :

  • পবিত্র ওমরাহ পালন করার পূর্বে ওমরাহ করার সঠিক নিয়ম কানুন,সঠিক মাসয়ালা-মাসায়েল কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোন কাজ গুলো করা নিষিদ্ধ এই সকল বিষয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান থাকা খুবই জরুরি তা না হলে ওমরাহের মতো গুর্রুতপূর্ণ ইবাদত অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
  • চিন্তার কোনো কারণ নেই আপনাদের আমাদের অভিজ্ঞ আলেমগণ ওমরাহ যাওয়ার পূর্বে আপনাদের সঠিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সকল মাসয়ালা-মাসায়েলর জ্ঞান সম্পর্কিত বিষয়ে অবগত করবে।
  • আমাদের প্রতিষ্ঠানটি গণপ্রজাতন্থী বাংলাদেশ সরকার ও সৌদি সরকার কর্তৃক অনুমোদিত একটি বিশ্বস্ত ওমরাহ প্রতিষ্ঠান।
  • ওমরাহ করার নিয়তকারী সম্মানিত ভাই ও বোনেরা, আপনাদের ওমরাহ পালনের সকল প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করার গুরু দায়িত্ব নিতে আমরা সর্বদা আছি আপনার পাশে দক্ষ সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে।
  • গত ২৩ বছর ধরে শত হাজীদের দৃঢ় বিশ্বাস ধরে রেখে হাজীদের প্রত্যাশিত সেবা প্রদান করে যাচ্ছি আমরা।
  • যে সকল মুসলিম ভাই ও বোনেরা সাশ্রয়ী মূল্যে এই বছর পবিত্র ওমরাহ পালনের পরিকল্পনা করেছেন তাদের কথা চিন্তা করে আমরা প্যাকেজ মূল্যটি তৈরী করেছি।

প্যাকেজটি সরাসরি বুকিং করতে নিচের দেওয়া বাটনে ক্লিক করুন।

বুকিং করতে চাই 

 

মনে রাখবেন সময় সাপেক্ষে প্যাকেজের মূল্য ও ভ্রমণ সূচির পরিবর্তন হতে পারে।

Highlights

  • ১ম ধাপ: আমাদের ফরম পূরণের মাধ্যমে বা ফোন কল এর মাধ্যমে আপনার প্যাকেজটি বুকিং করতে হবে সর্বপ্রথম।
  • ২য় ধাপ: আপনার জিজ্ঞাসা ফরমটি পাওয়া মাত্র আমরা আপনার সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে পুরো প্যাকেজ সেবাটি আপনার সুবিধা অসুবিধা নিয়ে কোন ধরণের হোটেলে থাকতে চান,কোন বিমানে যেতে চান তা নিয়ে আলোচনা করবো।
  • ৩য় ধাপ: আপনি কি ধরণের সেবা পাবেন তার একটি নমুনা চিত্র আপনাকে ভিডিও মিটিং এর মাধ্যমে সরাসরি দেখাবো।
  • ৪থ ধাপ: আলোচনা শেষে আপনি যদি আমাদের প্যাকেজ সেবাটি নিতে চান তাহলে প্যাকেজটি ৫০% বুকিং ফ্রী দিয়ে বুকিং নিশ্চিত করতে হবে.
  • ৫ম ধাপ : বুকিং নিশ্চিত করার পর আমরা আপনার ভিসা প্রসেসিং এর প্রক্রিয়া শুরু করবো এবং সকল পদ্দক্ষেপ শেষে ভিসাটি নিশ্চিত করবো।
  • ৬ষ্ঠ ধাপ : ভিসা নিশ্চিত হওয়ার পর আপনার প্যাকেজর বকেয়া টাকা পরিশোধ করতে হবে এয়ার টিকেট,হোটেল,এয়ারপোর্ট ট্রান্সফার সেবা নিশ্চিত করতে হবে।
  • ৭ম ধাপ: সর্বশেষ সকল ফর্মালিটিজ শেষে আপনি ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকে সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে আপনার স্বপ্নের ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবেন।

Bulk discount (by Amount)

Bulk discount adult
# Discount group From To Value
1 একের ভিতর ৩ জন বুকিং বিশেষ মূল্য ছাড় 3 5 10,000

১ম দিন

  • ঢাকা থেকে জেদ্দার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করুন জেদ্দা পৌঁছে এয়ারপোর্ট থেকে হোটেলে স্থানান্তর হবেন এবং চেক-ইন সম্পূর্ণ করে একটু ফ্রেশ হয়ে চলে যাবেন হারাম শরীফে পবিত্র ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে।
  • ওমরাহ পালন শেষে হোটেলে ফিরে আসুন খাবার খাওয়া পর্ব শেষ করে হোটেল পর্যাপ্ত পরিমান বিশ্রাম নিন যেহেতু ওমরাহ পালনের পর একজন হাজী অনেক বেশি ক্লান্ত থাকে তাই তখন তার তার দরকার পর্যাপ্ত পরিমান বিশ্রাম।

২য় দিন-৫দিন

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন হারাম শরীফে গিয়ে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন।
  • বিশ্রাম শেষে যোহরের জন্য নিজেকে পাক পবিত্র করে নামাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন।
    নামাজ শেষে দুপুরের খাবার সম্পূর্ণ করুন
  • হোটেলে একটু বিশ্রাম নিন অথবা কোরআন-শরীফ পড়ুন।
  • আসরের সময় হলে নামাজ পড়তে বেরিয়ে পড়ুন হারাম শরীফের উদ্দেশ্যে, নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • কিছুক্ষনের মধ্যে মাগিরবের নামাজ শেষ করে মক্কা টাওয়ারে কিছুক্ষনের জন্যে সময় অতিবাহিত করতে পারেন সন্ধ্যার নাস্তা করে নিতে পারেন সেখান থেকে।
  • নাস্তা শেষে পাক পবিত্র হয়ে আবার এশার নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদে চলে গেলেন নামাজ শেষে একটু ইবাদাত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • তারপর রাতের খাবার শেষ করে হোটেল রাত্রী যাপন করুন।

৬ষ্ঠ দিন

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন হারাম শরীফে গিয়ে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন।
  • মদীনায় নবীজীর রওজা মুবারাক এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করুন।
  • মদীনা পৌঁছে দুপুরের খাবার শেষ করে একটু বিশ্রাম নিয়ে আসরের নামাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন।
  • নামাজ শেষে নবীজীর রওজায় নবীজীকে সালাম জানিয়ে মসজিদে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • মাগরিবের নামাজ শেষ করে সন্ধ্যায় হালকা পাতলা কিছু নাস্তা করে নিলেন।
  • নাস্তা শেষে পাক পবিত্র হয়ে আবার এশার নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদে চলে গেলেন নামাজ শেষে একটু ইবাদাত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • তারপর রাতের খাবার শেষ করে হোটেল রাত্রী যাপন করুন।

৭ম-৮ম দিন

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন মসজিদ এ নবাবীতে গিয়ে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন এরপর সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন।
  • বিশ্রাম শেষে যোহরের জন্য নিজেকে পাক পবিত্র করে নামাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন নামাজ শেষে দুপুরের খাবার সম্পূর্ণ করুন।
  • হোটেলে একটু বিশ্রাম নিন অথবা কোরআন-শরীফ পড়ুন।
  • আসরের সময় হলে নামাজ পড়তে বেরিয়ে পড়ুন মসজিদ এ নবাবীর উদ্দেশ্যে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • কিছুক্ষনের মধ্যে মাগিরবের নামাজ শেষ করে আসে পাশের মার্কেট গুলোতে কিছুক্ষনের জন্যে সময় অতিবাহিত করতে পারেন সন্ধ্যার নাস্তা করে নিতে পারেন সেখান থেকে।
  • একটু পরে এশার নামাজের সময় হলে চলে যান মসজিদ এ নবাবীতে নামাজের উদ্দেশ্যে নামাজ শেষে রাতের খাবার শেষ করে হোটেলে রাত্রি যাপন করুন।

৯ম দিন

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন মসজিদ এ নবাবীতে গিয়ে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন এরপর সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন.
  •  কিছুক্ষন পরে ঐতিহাসিক ইসলামিক জায়গাগুলো পরিদর্শনের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন পরিদর্শন শেষে হোটেলে ফিরে আসুন।
  •  যোহরের জন্য নিজেকে পাক পবিত্র করে নামাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন নামাজ শেষে দুপুরের খাবার সম্পূর্ণ করুন।
  •  খাবার শেষ করে হোটেলে একটু বিশ্রাম নিন অথবা কোরআন-শরীফ পড়ুন।
  •  আসরের সময় হলে নামাজ পড়তে বেরিয়ে পড়ুন মসজিদ এ নবাবীর উদ্দেশ্যে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  •  কিছুক্ষনের মধ্যে মাগিরবের নামাজ শেষ করে রিয়াজুল-জান্নাহ তে যাবেন সেখানে নামাজ শেষ করে আসে পাশের মার্কেট গুলোতে কিছুক্ষনের জন্যে সময় অতিবাহিত করতে পারেন সন্ধ্যার নাস্তা করে নিতে পারেন
  •  সেখান থেকে একটু পরে এশার নামাজের সময় হলে চলে যান মসজিদ এ নবাবীতে নামাজের উদ্দেশ্যে নামাজ শেষে রাতের খাবার শেষ করে হোটেলে রাত্রি যাপন করুন।

১০ম দিন

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন মসজিদ এ নবাবীতে গিয়ে নামাজ শেষে নামাজ শেষে নবীজির রওজায় বিদায়ই সালাম জানান সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন।
  • মক্কা এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করুন যদি আরেকটি ওমরাহ করতে চান তাহলে নিজেকে পাক পবিত্র হয়ে ওমরাহের কাপড় পরিধান করে ২ রাকাত ওমরাহের নিয়তে নামাজ পরে নিন।
  • মক্কা পৌঁছে চাইলে দুপুরের খাবার শেষ করে একটু বিশ্রাম নিয়ে ওমরাহ করার উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন পবিত্র হারাম শরীফের উদ্দেশ্যে।
  • ওমরাহ পালন শেষে হোটেলে ফিরে আসুন পর্যাপ্ত পরিমান বিশ্রাম নিন যেহেতু ওমরাহ পালনের পর একজন হাজী অনেক বেশি ক্লান্ত থাকে তাই তখন তার তার দরকার পর্যাপ্ত পরিমান বিশ্রাম।
  • ঘুম থেকে উঠে এসার নামাজ পড়ুন এরপর রাতের খাবার সম্পূর্ণ করে ঘুমিয়ে পড়ুন।

১১তম দিন

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন হারাম শরীফে গিয়ে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন।
  • কিছুক্ষন পরে ঐতিহাসিক ইসলামিক জায়গাগুলো পরিদর্শনের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন পরিদর্শন শেষে হোটেলে ফিরে আসুন।
  • যোহরের জন্য নিজেকে পাক পবিত্র করে নামাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন নামাজ শেষে দুপুরের খাবার সম্পূর্ণ করুন।
  • খাবার শেষ করে হোটেলে একটু বিশ্রাম নিন অথবা কোরআন-শরীফ পড়ুন।
  • আসরের সময় হলে নামাজ পড়তে বেরিয়ে পড়ুন হারাম শরীফের উদ্দেশ্যে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • মাগরিবের নামাজ শেষ করে সন্ধ্যায় হালকা পাতলা কিছু নাস্তা করে নিলেন।
  • নাস্তা শেষে পাক পবিত্র হয়ে আবার এশার নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদে চলে গেলেন নামাজ শেষে একটু ইবাদাত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • তারপর রাতের খাবার শেষ করে হোটেল রাত্রী যাপন করুন।

১২তম দিন

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন হারাম শরীফে গিয়ে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন।
  • বিশ্রাম শেষে যোহরের জন্য নিজেকে পাক পবিত্র করে নামাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন।
    নামাজ শেষে দুপুরের খাবার সম্পূর্ণ করুন
  • হোটেলে একটু বিশ্রাম নিন অথবা কোরআন-শরীফ পড়ুন।
  • আসরের সময় হলে নামাজ পড়তে বেরিয়ে পড়ুন হারাম শরীফের উদ্দেশ্যে, নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • কিছুক্ষনের মধ্যে মাগিরবের নামাজ শেষ করে মক্কা টাওয়ারে কিছুক্ষনের জন্যে সময় অতিবাহিত করতে পারেন সন্ধ্যার নাস্তা করে নিতে পারেন সেখান থেকে।
  • নাস্তা শেষে পাক পবিত্র হয়ে আবার এশার নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদে চলে গেলেন নামাজ শেষে একটু ইবাদাত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • তারপর রাতের খাবার শেষ করে হোটেল রাত্রী যাপন করুন।

১৩ তম দিন

  • খুব সকালে ভোর বেলা উঠুন ফজরের নামাজ আদায় করুন হারাম শরীফে গিয়ে নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।সকালের নাস্তা শেষ করে হোটেলে এসে একটু বিশ্রাম নিন।
  • বিশ্রাম শেষে যোহরের জন্য নিজেকে পাক পবিত্র করে নামাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন।
    নামাজ শেষে দুপুরের খাবার সম্পূর্ণ করুন।
  • হোটেলে একটু বিশ্রাম নিন অথবা কোরআন-শরীফ পড়ুন।
  • আসরের সময় হলে নামাজ পড়তে বেরিয়ে পড়ুন হারাম শরীফের উদ্দেশ্যে, নামাজ শেষে ইবাদত বন্দিগীতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
  • কিছুক্ষনের মধ্যে মাগিরবের নামাজ শেষ করে মক্কা টাওয়ারে কিছুক্ষনের জন্যে সময় অতিবাহিত করতে পারেন সন্ধ্যার নাস্তা করে নিতে পারেন সেখান থেকে।
  • নাস্তা শেষে পাক পবিত্র হয়ে আবার এশার নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদে চলে গেলেন নামাজ শেষে বিদায়ী তাওয়াফ শেষ করুন যেহেতু আগামীকাল আপনি দেশে ফেরার উদ্দেশ্যে রওনা দিবেন।
  • তারপর রাতের খাবার শেষ করে হোটেল রাত্রী যাপন করুন।

১৪ তম দিন

সকালে উঠে ব্রেক-ফাস্ট শেষ করে হোটেল থেকে চেক আউট করুন এবং হোটেল থেকে এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করুন সকল ফর্মালিটিজ শেষে এয়ার ফ্লাইটের মাধ্যমে দেশে ফেরার যাত্রা শুরু করুন।

  • আবাসন মক্কা:এক তারকা হোটেল,হারাম শরীফ থেকে আনুমানিক ৮০০ থেকে ১০০০ মিটারের মধ্যে,পুরুষ ও মহিলাদের প্রত্যেকের আলাদা রুমে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে.
  • আবাসন মদীনা:এক তারকা হোটেল,মসজিদে নববী থেকে আনুমানিক ৮০০ থেকে ১০০০ মিটারের মধ্যে,পুরুষ ও মহিলাদের প্রত্যেকের আলাদা রুমে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে.
  • রুম সুবিধাসমূহ:সম্পূর্ণ শীততাপ নিয়ন্ত্রিত রুম,সাথে বাথরুম সংযুক্ত,প্রতিরূমে একটি ফ্রিজ,জন প্রতি একটি খাট,কম্বল,বেডশিট ও বালিশ, ঠান্ডা ও গরম পানির ব্যবস্থা,প্রতি রুমে ৪-৫ জন করে থাকবেন.
  • এয়ার টিকেট সেবা: ট্রানজিট ফ্লাইট থাকবে.
  • যাতায়াত সেবা:এয়ারপোর্ট থেকে মক্কা হোটেল,মক্কা হোটেল থেকে মদিনা হোটেল,মদীনা হোটেল থেকে মক্কা হোটেল পৌঁছাতে গাড়ি সেবা প্রদান বা চাইলে আমরা ট্রেনের টিকেট বুকিং করে দিতে সাহায্য করবো।
  • ইসলামিক স্থানসমূহ ভ্রমণ:মক্কা ও মদীনায় ঐতিহাসিক ধর্মীয় স্থান সমূহ জিয়ারতের ব্যবস্থা থাকবে এই প্যাকেজর আওতায়।
  • প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা: অভিজ্ঞ আলেম দ্বারা ওমরাহর সঠিক নিয়ম কানুন জানার জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে।
  • ৩ বেলার খাবার
  • ব্যাক্তিগত খরচ

Activity's Location

আমি একজন মহিলা সেই ক্ষেত্রে মাহরাম হিসাবে কে আমার সাথে ওমরাতে যেতে পারবে ইসলামিক নিয়ম অনুসারে?

সেই ক্ষেত্রে উপরোক্ত ব্যক্তি সমূহের সাথে আপনি মাহরাম হিসাবে যেতে পারবেন পুত্র,স্বামী,ভাইয়ের ছেলে,বোনের ছেলে,পিতার ভাই,মায়ের ভাই,পিতা,ভাই ,দুলাভাই.

ইহরামের কাপড় পড়ার সময় দুই রাকাত নামাজ কিভাবে পড়তে হয়?

ইহরাম পরা অবস্থায় দুই রাকাত নামায পড়া সুন্নত। জাবির (রাঃ) বর্ণনা করেন যে, নবী করীম (সঃ) যখন ইহরাম বাঁধতেন তখন দুই রাকাত নামাজ পড়তেন। প্রথম রাকাতে সূরা কাফিরুন এবং দ্বিতীয় রাকাতে সূরা ইখলাস পড়তে হবে।

আমি কি আমার চাহিদা অনুযায়ীই আমার ইচ্ছা মতো প্যাকেজটি তৈরী করে নিতে পারবো?

অবশ্যই,সাধারণতো যারা গ্রুপের সাথে যেতে চাই না এর আগে ওমরাহ করার নিজস্ব অভিজ্ঞতা রয়েছে বা আপনার কোনো আত্মীয় মক্কা ও মদীনায় অবস্থান করছে যে আপনাকে সহযোগিতা করবে তারা তাদের চাহিদা অনুযায়ী নিজের মতো করে সম্পূর্ণ প্যাকেজটি তৈরী করে নিতে পারবেন.

আমি যেই হোটেলে থাকবো সেখান থেকে হারাম শরীফ এর দূরত্ব কতটুকু হবে?

যদি আমাদের প্যাকেজের নির্ধারণ করা হোটেলে থাকেন তাহলে পায়ে হাঁটার দূরত্ব আনুমানিক ১০ থেকে ১৫ মিনিট হবে এবং আপনি যদি হারাম শরীফের আরো কাছাকাছি থাকতে চান সেই ক্ষেত্রে আমরা আপনারা পছন্দমতো হোটেলের ব্যবস্থা করে দিতে পারবো কিন্তু সেই ক্ষেত্রে যেই হোটেলে থাকবেন তাদের নির্ধারিত মূল্য অনুযায়ী আপনাকে যদি দরকার হয় অতিরিক্ত অর্থ প্রদান করতে হবে.

ইহরামের কাপড় পড়ার সময় দুই রাকাত নামাজ কিভাবে পড়তে হয়?

ইহরাম পরা অবস্থায় দুই রাকাত নামায পড়া সুন্নত। জাবির (রাঃ) বর্ণনা করেন যে, নবী করীম (সঃ) যখন ইহরাম বাঁধতেন তখন দুই রাকাত নামাজ পড়তেন। প্রথম রাকাতে সূরা কাফিরুন এবং দ্বিতীয় রাকাতে সূরা ইখলাস পড়তে হবে।

ওমরাহ করার নিয়তে ইহরামের কাপড় পড়ার পর আমি কি ধরণের স্যান্ডেল পড়তে পারবো?

শরীয়া মতে, তাওয়াফের সময় হাজীদের জন্য চপ্পল পরা জায়েজ। যাইহোক, পুরুষ হাজীগণ এমন জুতা পরতে পারবেন না যা সম্পূর্ণরূপে বা বেশিরভাগই তাদের পা ঢেকে রাখে। নারীরা হজ বা ওমরার সময় জুতা পরতে পারেন, কারণ তাদের পা ঢেকে রাখা তাদের হিজাবের অংশ।

আমার কি ধরণের জিনিসপত্র পুরো ওমরাহ ট্রিপের জন্য প্যাক করা উচিত?

ঋতু অনুযায়ী যেহেতু সৌদিআরবে গরম থাকে বেশিরভাগ সময়ে আপনাকে গরমকে মাথায় রেখে লাগেজ প্যাক করতে হবে হালকা জাতীয় কাপড় বা দ্রুত শুকিয়ে যায় এমন কাপড় নিতে হবে আপনার সুবিধার জন্য আমরা একটা তালিকা নিচে দিয়ে দিচ্ছি লাগেজ প্যাক করার সময় এই জিনিস গুলি মাথায় রেখে প্যাক করার চেষ্টা করবেন

ব্যাগসমূহের তালিকা:

ব্যাকপ্যাক বহন করুন (২৫কেজি ওজন সমতুল্য)
ডে-ব্যাগ (আপনার প্রতিদিন ভ্রমণের সময় পানির বোতল,ক্যামেরা,মানিব্যাগ,মোবাইল চার্জ দেওয়ার জন্য পাওয়ার ব্যাঙ্ক বহন করার জন্য ডে-ব্যাগ লাগবে)
ফ্যানি প্যাক (কিছু জিনিস নিরাপদ এবং কাছাকাছি রাখতে যেমন পাসপোর্ট,হোটেলের চাবি এই ব্যাগটি বহন করুন কোমরের সাথে.

পোশাকের তালিকা :

  • ৫-৬ টি-শার্ট বা পাতলা গেঞ্জি/মহিলাদের জন্য ২ জোড়া আবায়া,২ জোড়া হিজাব,২ জোড়া নিকাব,৫ জোড়া মুজা,
  • পর্যাপ্ত পরিমান আন্ডারগার্মেন্স (গরম দিনের জন্য)
  • ৩ থেকে ৪টি লম্বা হাতা "ড্রেস" বা বোতাম আপ শার্ট (হোটেলে অত্যধিক এসির ঠান্ডা সহ ফ্লাইটের জন্য দরকার)
  • জোড়া ভ্রমণ প্যান্ট (জিপার করা পকেট থাকবে যেখানে আপনি মানি ব্যাগ,হোটেলের রুমের চাবি নিরাপদে রাখতে পারেন )
  • ৪ জোড়া পাঞ্জাবি বড় পকেট আছে এমন
  • ২ জোড়া লুঙ্গি বা ট্রাউজার যেটাতে আপনি স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন
  • ২টি মাথার ভালো টুপি
  • ৫ জোড়া মোজা (পাতলা টাইপের মোজা নিবেন যেহেতু আবহাওয়া গরম থাকে বেশির ব্যাগ সময়ে)
    ১ জোড়া স্যান্ডেল

নামাজের জন্য :

  • নামাজের মসলা
  • কুরআন শরীফ (ছোট সাইজের )
  • তসবি

ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি নিয়ন্ত্রণের জন্যে :

  • সুগন্ধিহীন ভেজা টিস্যু
  • গন্ধবিহীন হ্যান্ড স্যানিটাইজার
  • গন্ধবিহীন টিস্যু পেপার
  • ছোট তোয়ালে

ওষুধ এবং প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য:

  • নির্ধারিত ওষুধ যা আপনার ডাক্তার দ্বারা অনুমোদিত
  • প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য (নাপা,স্যালাইন,ইমোটিল) কিট হিসাবে (ব্যান্ড-এইডস, এন্টিসেপটিক ক্রিম, ব্যথানাশক ওষুধ )

আর্থিক নিরাপত্তার জন্য :

  • টাকার থলি বা গলার মানিব্যাগ
  • নগদ (সৌদি রিয়াল)
  • পাসপোর্ট
  • ভিসা
  • গুরুত্বপূর্ণ নথির ফটোকপি
    সংরক্ষণের জন্যে

ইলেকট্রনিক্স:

  • মোবাইল ফোন এবং চার্জার
  • ভ্রমণ অ্যাডাপ্টার (যদি প্রয়োজন হয়)
  • পাওয়ার ব্যাংক

অনন্যা প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি :

  • সানগ্লাস
  • ছাতা বা রেইনকোট (ঋতুর উপর নির্ভর করে)
  • স্ন্যাকস (দীর্ঘ হাঁটার সময় শক্তির জন্য)
  • পানির বোতল বা ফ্লাক্স
  • প্লাস্টিকের ব্যাগ (নোংরা কাপড় বা ভেজা জিনিসপত্র সংরক্ষণের জন্য)
আমি ওমরায় যাওয়ার কত দিন আগে আমার পাসপোর্ট,টিকিট হাতে পাবো?

আপনি যাওয়ার ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পাসপোর্ট,টিকেট,হোটেল রিজারভেশন কপি এছাড়াও অন্যান্য যেইসকল প্রয়োজনীয় জিনিস আছে তা পেয়ে যাবেন।

আমাদের সাথে কি কোনো অভিজ্ঞ আলেমগণ থাকবে?

আমাদের গ্রুপ প্যাকেজ এর সাথে অভিজ্ঞ আলেমগণ থাকবে। তবে আপনি যদি গ্রূপের সাথে না যান সেই ক্ষেত্রে আপনাদের যদি ওমরাহ নিয়ম সম্পর্কিত কোনো তথ্যর প্রয়োজন হয় সেই ক্ষেত্রে আমরা আপনাদের ওমরাহ পালনে যাওয়ার পূর্বেই সঠিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সঠিক গাইডেন্স দিয়ে সহযোগিতা করবো যাতে করে আপনারা ইসলামিক শরীহামাফিক আপনাদের ওমরাহ পালনটি সম্পূর্ণ করতে সক্ষম হন.

Reviews

0/5
Not Rated
Based on 0 review
Excellent
0
Very Good
0
Average
0
Poor
0
Terrible
0
Showing 1 - 0 of 0 in total

Write a review

from 125,000

Inquiry

    Owner

    lamarastravels.com

    Member Since 2024

    Information Contact

    Email

    contact@lamarastravels.com

    Phone

    ০১৭৫৯২১৫৫২৫,০১৭১১৬২৫৫১৮

    error: Content is protected !!
    Open chat
    💬 Need help?
    Hello 👋
    Can we help you?